5. মাহমুদুল্লাহ
মাহমুদউল্লাহ বাংলাদেশের একজন গুরুত্বপূর্ণ অলরাউন্ডার, যিনি ব্যাটিং এবং অফ-স্পিন বোলিংয়ে দুর্দান্ত পারফর্ম করে থাকেন। তাঁর অন্যতম স্মরণীয় মুহূর্ত ছিল ২০১৫ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডকে হারাতে সেঞ্চুরি করা। ৫০টি টেস্ট, ২১৮টি ওডিআই এবং ১২১টি টি-টোয়েন্টি খেলে তিনি ১৬৩টি উইকেট নিয়েছেন এবং বিভিন্ন ফরম্যাটে ৯,৯০০-রও বেশি রান সংগ্রহ করেছেন, যার মধ্যে রয়েছে একাধিক সেঞ্চুরি।
4. মোহাম্মদ রফিক
মোহাম্মদ রফিক বাংলাদেশ ক্রিকেটের অন্যতম সেরা স্লো লেফট-আর্ম বোলার, যিনি তার নির্ভুলতা এবং ছন্দের জন্য পরিচিত। ১৩ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে তিনি ৩৩টি টেস্ট, ১২৫টি ওয়ানডে এবং ১টি টি-টোয়েন্টি খেলেছেন। রফিক ১০০টি টেস্ট উইকেট নিয়েছেন, যার মধ্যে ৭টি পাঁচ উইকেট রয়েছে, এবং ১২৫টি ওয়ানডে উইকেট নিয়েছেন, যা বাংলাদেশ ক্রিকেটে তার স্থায়ী প্রভাব তৈরি করেছে।
3. মেহেদী হাসান মিরাজ
মেহেদি হাসান মিরাজ বাংলাদেশের শীর্ষ অলরাউন্ডারদের একজন হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন, লাল ও সাদা বলের ক্রিকেটে সমানভাবে সফল। মাত্র ২৫ বছর বয়সে, তিনি ইতিমধ্যেই তার দক্ষতা প্রমাণ করেছেন, বিশেষ করে শীর্ষ দলগুলোর বিপক্ষে। ৩৮টি টেস্টে তিনি ১৪৮টি উইকেট নিয়েছেন, আর ওয়ানডেতে ৮৫টি উইকেট এবং টি২০আই-তে আরও ১২টি উইকেট সংগ্রহ করেছেন।
2. তাইজুল ইসলাম
তাইজুল ইসলাম বাংলাদেশের টেস্ট ক্রিকেটে শাকিব আল হাসানের পর দ্বিতীয় সেরা স্পিনার। চাপের সময় ভাল পারফরম্যান্স দেওয়ার জন্য পরিচিত, এই বামহাতি স্পিনার ৪১ টেস্টে ১৭৫ উইকেট নিয়েছেন, যার মধ্যে ১১টি পাঁচ উইকেটের এবং ২টি দশ উইকেটের হাল রয়েছে। ওডিআইতে, তিনি ১৭ ম্যাচে ২৮ উইকেট নিয়েছেন, যার মধ্যে একটি ফাইফার অন্তর্ভুক্ত।
1. সাকিব আল হাসান
সাকিব আল হাসানকে ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম শ্রেষ্ঠ অলরাউন্ডার হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যিনি বাংলাদেশ দলের মূল স্তম্ভ হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি ৬৬ টেস্টে ২৩৩ উইকেট, ২৩২ ওডিআইতে ৩০১ উইকেট এবং ১১৫ টি২০ আন্তর্জাতিক ম্যাচে ১৩৬ উইকেট নিয়েছেন। এছাড়াও, তিনি টেস্টে ৪,৪৫৪ রান, ওডিআইতে ৭,১৩২ রান এবং টি২০তে ২,৩৪৫ রান করেছেন, যা ব্যাট ও বল উভয় ক্ষেত্রেই তার গুরুত্বপূর্ণ অবদান তুলে ধরে।